সর্বশেষ

সাতকানিয়া উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

10
Before post box 1

নিজস্ব প্রতিবেদক :: ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার ঐতিহাসিক বিপ্লবে দেশের তৎকালীন রাজনীতির গতিধারা পাল্টে গিয়েছিল। দেশ ও জাতি পেয়েছিল নতুন দিশা। ৭ নভেম্বর ২০২৪(বৃহস্পতিবার ) বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে সাতকানিয়া উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে এক আলোচনা সভা অধ্যাপক এহসানুল মৌলার সভাপতিত্বে ও আবুল হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়।

middle of post box 3

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব লায়ন আব্দুল গফফার চৌধুরী । প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক সাবেক যুবদল সভাপতি শেফায়েত উল্লাহ চক্ষু। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপি নেতা আফসার উদ্দিন, উত্তর সাতকানিয়া যুবদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ, সাবেক ছাত্রদল সভাপতি আরমান হোসেন, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি উপজেলা যুবদল নেতা মোঃ জামাল হাকিম, বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর আলম, যুবদল নেতা আমির হোসেন, রাজা মিয়া, আব্দুর রহিম মুসা, শাহজাহান, আবু সিদ্দিক, জাহেদ প্রমুখ।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আলহাজ্ব লায়ন আবদুল গাফফার চৌধুরী বক্তারা বলেন, আওয়ামীলীগ মানে স্বৈরতন্ত্রের প্রবক্তা। ৭৫ সালে যেভাবে সিপাহী জনতা বাকশালের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে বিজয় অর্জন করেছিল, গণতন্ত্রকে মুক্তি দিয়েছিল, জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বহুদলীয় গণতন্ত্রের সূচনা হয়েছিল। অনুরূপভাবে স্বৈরাচারী হাসিনার বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে ২৪ সালের ৫ আগস্ট ১৬ বছরের নিগৃহীত নির্যাতিত বাংলার জনগণের মুক্তি হয়। গণতন্ত্র মুক্তি পায়, স্বৈরাতন্ত্র দিল্লি পালায়। এই আন্দোলনের নেপথ্যে নায়ক ছিল মেজর জিয়াউর রহমানের স্বর্ণ-সন্তান দেশনায়ক তারেক রহমান। বাংলাদেশের ইতিহাসে আওয়ামীলীগ মানে স্বৈরতন্ত্র, আর এই স্বৈরতন্ত্রের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করেছেন বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা এবং তাঁর পরিবার। তাই ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরের গুরুত্ব অপরিসীম।

after post box 2